Vermiculture:SHGs make eco-friendly compost
Posted 2009-04-17 17:50 by ashis
Kalyani Municipal authorities have helped Self Help groups(SHGs) produce organic compost through vermiculture. The method is very simple and it takes only two weeks to produce compost from bio-degradable solid waste.A Muncipality official, speaking to MYSMENews, said a large pit was first dug in a field.bio degradable solid waste was poured into it. Plastic, iron and other materials were removed. Then centipede worms were released into the mixture.The worms multiplied quickly and almost covered the pit. The waste material, after a few days, crumbled into small grainy pieces. It had turned into compost The transition took two weeks At present, local SHGs sell such organically produced compost commercially. The All India Council for Mass Education and Development (AICMED) also offers expertise for vermiculture projects and maintains two experimental pits.
ভার্মি কম্পোস্ট প্ল্যান্ট
Posted 2009-04-09 11:53 by niladri
বাড়ির প্রতিদিন তৈরি হওয়া জঞ্জালও যে কোনভাবে কাজে আসতে পারে এটা বোধ হয় কল্যাণীর নাগরিকরা হয়তো একসময় ভাবতেই পারেননি। বাড়ির বর্জ্য জঞ্জাল যে এভাবে রোজগারের হাতিয়ার হতে পারে সেটা ভাবনার বাইরেই ছিল – ভূমিজ, সঞ্চিতা, উন্নতি, চেতনা, সংহতি, সার্বিক, বন্ধনের মত ৩৫ টি স্বয়ম্ভর সংস্থাগুলির সদস্যাদের। বাড়িতে প্রতিদিনই গাছের পাতা, গবাদি পশুর মল ও নানা বর্জ্য ইত্যাদি বহু রকমের জৈব উপাদান তৈরি হয়। সাধারণত সেসব আমরা ফেলে দিই, পরিবেশ দূষণও ঘটাই। কিন্তু এগুলি যদি নিয়ম মেনে সংগ্রহ করে জৈব সারে পরিণত করা যায় তবে তো কথাই নেই। কল্যাণী পৌরসভার কম্যুনিটি ডেভেলাপমেন্ট সার্ভিস -২ এর অন্তর্গত সাতটি স্বয়ম্ভর গোষ্ঠী মিলে জৈব সার উৎপাদনে এক অনন্য নজির সৃষ্টি করেছেন। প্রকল্প অধিকর্তা মৌসুমি পাল জানান যে পৌরসভার ১৫ টি ওয়ার্ডেরই মহিলারা এ প্রকল্পে সরাসরি যুক্ত। প্রায় ৩৫০ জন মহিলা এই প্রকল্পে আছেন। প্রকল্পের শুরুতে মহিলাদের একটি প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। প্রশিক্ষণ ও তার পরে পেশায় প্রবেশের জন্য প্রত্যেক মহিলাদের মাথাপিছু ৬০০ টাকা করে বরাদ্দ করা হয়েছিল। প্রশিক্ষণ শেষে তাদের ভার্মি কম্পোস্ট প্ল্যান্টের জন্য একটি করে সিমেন্টের পাত্র ও ৪০০ টি করে কেঁচো (ভার্মি) দেওয়া হয়। "এই কেঁচোগুলি চীন থেকে আমদানি করা হয়েছিল, বিধান চন্দ্র কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষজ্ঞরা, যারা এ প্রকল্পে কারিগরী পরামর্শ দিয়েছিলেন তারাই জানান যে জৈব সার তৈরিতে এর ভূমিকা অসাধারণ, আর এই কেঁচোগুলি আমাদের দেশের আবহাওয়ার সাথে সহজেই মানিয়ে নিতে পারে", মৌসুমি জানান। ন্যাশানাল হর্টিকালচার মিশন, বিধান চন্দ্র কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও আরও অনেক সরকারি বেসরকারি সংস্থা এখানকার সারের গ্রাহক। এখানকার উৎপাদিত সারের ব্র্যান্ড নেম 'মাটি সুরক্ষা'। মৌসুমি পাল আরও জানান "আমরা স্থানীয় স্তরেও খুচরো বিক্রী করি, ২ কিলো, ৫ কিলো, ২৫ কিলো এবং ৫০ কিলোগ্রামের প্যাকেটে 'মাটি সুরক্ষা' র যথেষ্ট কদর রয়েছে।" সার উৎপাদন করে বাড়ি থেকেই মহিলারা নিয়ে আসেন, প্রধান প্ল্যান্টে প্যাকেজিং হয়। এভাবে মহিলারা মাসে ৯০০ টাকা থেকে ৩০০০ টাকা পর্যন্ত রোজগার করছেন। মূলত বস্তি অঞ্চলের মহিলারা এভাবেই স্বাবলম্বী হয়ে উঠছেন কল্যাণীতে।
Source: www.mysmenews.com
No comments:
Post a Comment